বুদ্ধের মৃত্যুর পর পুনর্জন্ম হয়েছিল ।
বুদ্ধত্ব লাভ এবং মানুষের রোগ, জরা ও মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য বধিসত্ব বারবার জন্মলাভ করেছিলেন ।
বিভিন্ন জন্মে বধিসত্ব কখনো মানুষ ,কখনো বাঁদর,কখনো হরিণ কখনো হাতি আবার বা কখনো সিংহ রূপে জম্মগ্রহন করেছিলেন ।বধিসত্ব তাঁর বিভিন্ন আয়ুষ্কালে জ্ঞান,ক্ষমা, মৈত্রি ও সুবিচারের বানী প্রচার করে গেছেন ।
জাতকের ভিবিন্ন কাহানীর মধ্যে জ্ঞান,ক্ষমা, মৈত্রি ও সুবিচারের বানী ছড়িয়ে আছে । গ্রন্থবদ্ধ ‘স্বর্ণবণিক’ ইল্লিসের কাহিনী ও ‘কসিয়’ কাহিনী দুটি ব্যাতিক্রম নয় ।
ব্যাতিক্রম নয় ।
No.275 ta ki bangla te nei dada?
ReplyDeleteসম্ভবত প্রকাশিত হয়নি ।
Delete