Tuesday, October 19, 2021

Post # 1055 Bengali Amarchitra Katha 238

                                                                             ডাউনলোড করুন

 

আজ ডাউনলোড করুন

চারটি গল্প , সবকটি মহাভারত থেকে নেওয়া। প্রথম তিনটি যুধিষ্টিররা শুনেছিলেন পিতামহ ভীষ্মের মুখ থেকে । তখন কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে,  পিতামহ ভীষ্ম শর-শয্যায় শুয়ে আছেন । পাণ্ডবেরা রোজ ই ভিড় করতেন তাঁর কাছে, নানা উপদেশ আর গল্প শোনার জন্য । 

শেষের গল্পটি মহাভারতেরই ''কর্ণ পর্ব'' থেকে নেওয়া । সব গল্পই পশু পাখি নিয়ে লেখা , কিন্তু প্রতিটি কাহিনী আসল উপলক্ষ মানুষ । পশু পাখিদের সামনে রেখে সে সব ঘটনার কথাই এখানে বলা হয়েছে । এই ধরনের রুপককাহিনী পুরান, পঞ্চতন্ত্র, হিতপদেশ, মহাভারত, এর গল্পে এবং পৃথিবীর অনান্য সাহিত্যে অজস্র ছড়িয়ে আছে ।






 

Sunday, October 17, 2021

Post # 1054 Bengali Amarchitra Katha 237

                                                                          ডাউন লোড করুন


 

গোপাল ভাঁড় আসলে কে? জেনে নিন গোপাল ভাঁড় এর জানা-অজানা…

যে মানুষটির নাম শুনলেই অনেকে হেসে ফেলে। হাসতে হাসতে অনেকের আজও পেটে খিল ধরে যায়। যার কথা শুনলেই মনে পড়ে উদ্ভট কীর্তিকলাপ আর তীক্ষ্ণ বুদ্ধির কথা। সেই সাথে মনে পড়ে ষড়যন্ত্রের রহস্য উদঘাটন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তার বিভিন্ন চোরাগোপ্তা অন্তর্ঘাতের কথা। সেই গোপাল ভাঁড় বলে কি সত্যিই কেউ ছিলেন?

তার সম্পর্কে বাঙ্গালির আগ্রহের শেষ নেই। যেই মানুষটা এতটা চালাক আর রহস্যময়ী আসলেই মানুষটা কে? এই প্রশ্নটা গোপাল ভাঁড় ভক্তদের মনে সবসময়ই আগ্রহই রয়ে গেছে। গোপাল ভাঁড় কি শুধুই গল্প কাহিনি? না তার কোন বাস্তব চিত্র রয়েছে? এ সম্পর্কে ঐতিহাসিকরাও সঠিক কোন তথ্য দিতে পারে নি।

তবে মানুষের ধারণা আর অনুমান বলে। গোপাল ভাঁড় আসলেও একজন বাস্তবেই ছিলেন। যিনি কি না ছিলেন নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের সভার একজন পরিহাসকারী। যার কাজ ছিল সভাকে প্রানবন্ত রাখা। এমনটাই ধারণা করেন অনেকে।

আবার অনেকে বলেন, গোপাল নামে কেউ-ই ছিলেন না, কিন্তু কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় ছিলেন অতি সুচতুর একাধিক ব্যক্তি। তাঁদের সম্মিলিত রূপই মানুষের কাছে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে গোপাল ভাঁড় হিসেবে।

তবে এই বিতর্কের মাঝেই নগেন্দ্রনাথ দাস নামের এক ব্যাক্তি নিজেকে গোপাল ভাঁড়ের বংশধর বলে দাবি করে বসেন। এবং ‘নবদ্বীপ-কাহিনী বা মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র ও গোপাল ভাঁড়’ নামে একটি বইও লিখে ফেলেন তিনি।

এই বইয়ে নগেন্দ্রনাথ দাস দাবি করেন, ‘ভাঁড়’ নয়, গোপালের পদবি ছিল ‘নাই’। তাঁর দাদা ছিলেন ‘আনন্দরাম নাই নামে এক পরম তান্ত্রিক সাধক।’ আর গোপালের বাবা দুলালচন্দ্র নাই, পেশায় ছিলেন নাপিত। তবে, গোপালের বুদ্ধিতে মুগ্ধ হয়েই নদিয়ারাজ তাঁকে সভার অন্যতম রত্ন হিসেবে স্থান দেন। তখন গোপালের উপাধি হয় ‘ভাণ্ডারী’। ‘ভাণ্ডারী’ থেকে অপভ্রংশেই ‘ভাঁড়’ গোপাল ভাঁড়!

সে আরও দাবি করেন, কোনও পুত্রসন্তান না থাকলেও গোপাল ভাঁড়ের একটি মেয়ে ছিল। তাঁর নাম ‘রাধারাণী’। গোপাল ভাঁড়ের বংশ লতিকাও তিনি এই বইয়ে রেখেছেন।

নগেন্দ্রনাথের বক্তব্য, তিনি গোপালের ভাই কল্যাণের উত্তরসূরি। সেই অর্থে গোপালের একমাত্র বংশধর। তবে এই মত যে সব ঐতিহাসিক সন্দেহাতীত ভাবে মেনে নিচ্ছেন, তা বলা যায় না।

 https://bn.quora.com/







 

Friday, October 15, 2021

Post # 1053 Bengali Amarchitra Katha 234

                                                                   ডাউনলোড করুন


 ইন্দ্রজাল কমিকস্‌ ১০৩ -৪২০ লিংক ডাউন করা হলো(২৯৫ বেতালের বিবাহ ডাউনলোড করতে পারবেন ) র‍্যার থেকে পি ডি এফ করা হবে এটি একটি কারন আর শক্তি কমিকস্‌ বই গুলির কপি রিইট নিয়ে প্রকাশ করতে চলেছে , এটি  আর একটি কারন , তবে আপাতত কথা হয়েছে যে বই গুলি ওরা প্রকাশ করবেন কেবল মাত্র সেই গুলির লিংক ডাউন করলেই চলবে। 

এছাড়া খণ্ড ২১ পুরো ডাউন করা আছে ,খণ্ড ২২ এর ১-১৬,১৮ ও ২০-২৯ ও ৫২ ডাউন করা আছে ,এবং খণ্ড ২৩  সম্পূর্ণ রূপে ডাউন করা আছে । বাকি সমস্ত বই ডাউনলোড হবে ।

 

২২ মার্চ রাতের মধ্যে ব্রিটিশ সরকার সমস্ত প্রস্তুতি সেরে ফেলেছিল ভারতের তিন সন্তান ভগত সিং, রাজগুরু ও সুখদেবকে ফাঁসি দেওয়ার। প্রতি রাতের মতো সেই রাতেও ..এই তিন তরুণ স্বপ্ন দেখেছিলেন দেশকে বিটিশ শাসন থেকে মুক্ত করার। এই খবরটি গোটা দেশে আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। সেই রাতে শুধুমাত্র এই তিনজনের পরিবার না, সমগ্র দেশবাসীর জন্য স্মরণীয়। কিন্তু কোনও একটি বিশেষ কারণে ২৩ মার্চ তাঁদের নির্ধারিত সময়ের ১১ ঘণ্টা আগে তাঁদের ফাঁসি দেওয়া হয়।  ঠিক কী হয়েছিল সেই দিন ?

সেই সময়ের ভারতের ভাইসরয় লর্ড আরউইন মামলাটির জন্য এক বিশেষ ট্রাইব্যুনাল বা বিচারসভার আয়োজন করেছিলেন, যেখানে তাঁদের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। এই তিন শহীদকে ১৯৩১ সালের ২৩ মার্চ লাহোরের সেন্ট্রাল জেলে ফাঁসি দেওয়া হয়। এই মামলায় সুখদেবও দোষী সাব্যস্ত হন। 

জেনে রাখা ভাল, কেন্দ্রীয় পরিষদে বোমা নিক্ষেপের দিন ২৪ মার্চ ঠিক করা হয়েছিল। তার আগেই ভগত সিংয়ের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তবে এই দিনটিকে ব্রিটিশদের ভীত হওয়ার দিন হিসাবেও মনে রাখা উচিত। কারণে এই তিনজনকে ১১ ঘন্টা আগে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। ফাঁসি মঞ্চে যাওয়ার সময় ভগত সিং, সুখদেব এবং রাজগুরু আনন্দে গান গেয়েছিলেন।

মেরা রং দে
মেরা রং দে বসন্তি চোলা
মেরা রং দে বাসন্তি চোলা