দ্রোণাচার্য ছিলেন ভরদ্বাজ মুনির পুত্র। আশ্রমে পড়াশোনা করা ছাড়াও তিনি
সেখানে থেকেই তপস্যা করেছিলেন। দ্রোণাচার্যের বিয়ে হয়েছিল শরদ্বান মুনির
কন্যা এবং কৃপাচার্যের বোন কৃপীর সঙ্গে। তাঁর ছেলের নাম ছিল অশ্বত্থামা।
দ্রোণাচার্য মহেন্দ্র পর্বতে গিয়ে শ্রী পরশুরামের কাছ থেকে অস্ত্র ও
শস্ত্র প্রয়োগ এবং সংহার বিদ্যা জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।
মহাভারতের যুদ্ধে দ্রোণাচার্য
মহাভারতের যুদ্ধে দ্রোণাচার্য
মহাভারতের যুদ্ধে দ্রোণাচার্য কৌরবদের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন। ভীষ্ম
শরশয্যায় যাওয়ার পর কর্ণের নির্দেশে দ্রোণাচার্যকে সেনাপতি করা হয়। গুরু
দ্রোণের ক্রমবর্ধমান শক্তি দেখে পান্ডবদের দলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
দ্রোণাচার্য ও তাঁর পুত্র অশ্বত্থামার রুদ্র রূপ দেখে পাণ্ডবরা তাদের
পরাজয়ের কথা ভেবেছিলেন।
বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০২০:বৈশাখী পূর্ণিমার দিনেই সত্য জ্ঞান লাভ করেছিলেন
বুদ্ধ, জানুন এর শুভ সময় ও গুরুত্ব
শ্রীকৃষ্ণ ছলনার আশ্রয় নিয়েছিলেন
শ্রীকৃষ্ণ ছলনার আশ্রয় নিয়েছিলেন
পাণ্ডবদের এমন পরিস্থিতি দেখার পর, শ্রীকৃষ্ণ ছলনার আশ্রয় নিয়েছিলেন।
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে দ্রোণাচার্য অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠলে দ্রোণকে বধ করার
জন্য পাণ্ডবগণ শ্রীকৃষ্ণের সাথে পরামর্শ করেন। আর তখন শ্রীকৃষ্ণ পাণ্ডবদের
বলেন কোনও ভাবে যদি গুরু দ্রোণের কানে অশ্বত্থামার মৃত্যুর খবর পোঁছানো
যায় তাহলে সে সময় ধৃষ্টদ্যুম্ন তাঁকে হত্যা করবে।
শ্রীকৃষ্ণ ও ভীষ্ম
এই পরিকল্পনা অনুসারে যুদ্ধে অশ্বত্থামা নিহত হওয়ার খবরটি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির মিথ্যা বলতে রাজি হননি। তাই, শ্রীকৃষ্ণের পরামর্শ মতো ভীম পাণ্ডবপক্ষের ইন্দ্রবর্মার অশ্বত্থামা নামক হাতীকে হত্যা করেন। আর সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন যুধিষ্ঠির। আর একমাত্র গুরু দ্রোণ যুধিষ্ঠিরের কথাকেই বিশ্বাস করতেন। তাই যুধিষ্ঠির দ্রোণের উদ্দেশ্যে 'অশ্বত্থামা হতঃ- ইতি গজ' (অশ্বত্থামা নামক হাতী নিহত হয়েছে) বাক্য উচ্চারণ করেন। 'ইতি গজ' শব্দটি আস্তে বলাতে দ্রোণচার্য মনে করেন যে তাঁর পুত্র অশ্বত্থামার মৃত্যু সংবাদ দেওয়া হয়েছে। নিরস্ত্র দ্রোণাচার্যের উপর আক্রমণ নিরস্ত্র দ্রোণাচার্যের উপর আক্রমণ ছেলের মৃত্যুর সংবাদ শোনার পরে দ্রোণাচার্য তাঁর অস্ত্র ত্যাগ করেন। এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে দ্রৌপদীর ভাই ধৃষ্টদ্যুম্ন নিরস্ত্র দ্রোণাচার্যের শিরশ্ছেদ করেন। অশ্বত্থামা এই কৌশল সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন অশ্বত্থামা এই কৌশল সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন অশ্বত্থামা যখন এই ঘটনাটি জানতে পেরেছিলেন, তখন তাঁর ক্রোধ অত্যধিক হয়ে ওঠে। শোক ও ক্রোধে ভরপুর অশ্বত্থামা প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, তিনি পাণ্ডবদের কোনও পুত্রকে জীবিত রাখবেন না। পিতার প্রতারণামূলক মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অশ্বত্থামা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল। পাণ্ডব মহাভারতের যুদ্ধে জিতেছিলেন ঠিকই, কিন্তু অশ্বত্থামা দ্রৌপদীর একজন পুত্রকেও জীবিত রাখেন নি।
তথ্য সূত্র https://bengali.boldsky.com
অমর চিত্র কথা ৫১ নং ঝাঁসির রানীর পর ৫৭ পোস্ট করতে হচ্ছে... কারন এর মাঝে
কবীর ছাড়া বাকি গুলি সম্ভবত বাংলায় প্রকাশিত হয়নি.........
"কবীর" আপনার সংগ্রহে নেই নাকি?
ReplyDeleteনেই আমার কাছে এটা ।
Deleteপাঠিয়েছি । ই-মেল চেক করুন ।
Deleteশের শাহ এর ইংরেজী ভার্সনের লিংক দেয়া যায়?
ReplyDeleteনেই আমার কাছে।
DeleteKabir front cover sudho peyecho??
ReplyDeleteনা বইটা নেই আমার কাছে ।
Deleteবাজি রাও (নং-৫৩) বাংলায় প্রকাশ হয়েছিলো। আমি পড়েছিলাম মনে আছে।
ReplyDeleteআচ্ছা
DeleteDarun Comics. Kintu tomar lekhay besh kichu kotha repeat hoyeche.
ReplyDeleteআচ্ছা, পরে এডিট করে দেবো ।
DeleteThanxs Indra da.
ReplyDelete