কলহন তার ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘রাজ তরঙ্গিনী’ –তে কেবলমাত্র কাশ্মীরের শাসকশ্রেণীর ছবি ফুটিয়ে তলেনি , পুরোহিত ,শিক্ষক ,মন্ত্রীদের কথাও সহানুভূতির সঙ্গে ভেবেছেন ।
এই কাহিনী তে সূয্য এক পিতৃমাতিহীন এক অনাথ বালক , ঘটনাচক্রে যার অবিশ্বাস্য উত্তরন ঘটে , সে হয়ে ওঠে দক্ষ বাস্তকার ও কুশলী রাজনীতিবিদ ।
সূয্যের মরজীবনের পরিসমাপ্তি হয় নবম শতাব্দীতে । কিন্তু কাশ্মীরবাসীরা আজও তাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরন করে থাকে । কাশ্মীরের অনিবার্য বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে তার অবদান অতুলনীয়, যে কারনে তার পরিচয় বিধৃত হয়ে আছে ‘অন্নপতি’ উপাধিতে ।
No comments:
Post a Comment