ডাউনলোড করুন
স্ক্যান ও এডিট- "প্রসেনজিৎ দা (পিব্যান্ডস)।
চোরা শিকারির দল স্বর্গ দ্বীপে আসলো জন্তু জানোয়ার শিকারে ! কিন্তু তাঁরা সামনা সামনি হোল হিজ্ ও বেতালের পোষা 'ডাইনোসর' হিসে্র,তারপর.........।
গত কালকের আনন্দবাজার পত্রিকায় 'কলকাতার কড়চা' বিভাগে ১৭৭৮ এ আমার ও শান্তনু ও অন্যান্য দের লেখা সম্পর্কে বের হোল প্রতিবেদন ।
ছোটবেলার কিছু সৃতি আজ ও অমলিন, একবার ছোটবেলায় বাবার পুরো পূজার 'বোনাসের' টাকা টা পকেটমার হয়ে যায়, সেবার আর পুজায় আমাদের দুই ভাইয়ের জামা কাপড় হোলনা। বাবা ছিলেন সামান্য সরকারী কেরানী,তাঁর পক্ষে ঐ টাকাটা ছিল পূজার সম্বল , আমার এখনো মনে আছে সেবার আমাদের জন্য বাবা অনেক গুলি 'সোভিয়েত' বই এনে দেন !
তাছাড়া আমার অক্ষর জ্ঞান হবার আগে আমার যখন মাত্র ৩ বছর বয়স তখন "উঃবাবারে" বলে একটি সোভিয়েত' ছবির বই আমার সম্পূর্ণ মুখস্ত ছিল, এর পর বড় হলাম 'মা' প্রত্যেক বছর পূজার সময় বেস কয়েকটি করে সোভিয়েত বই কিনে দিতেন রাজনৈতিক দলের স্টল গুলি থেকে !
এখন ১২৫ টির উপর সোভিয়েত' বই আমার সংগ্রহে , খেয়াল করে দেখতাম প্রায় ৮০% বইয়ের অনুবাদক হয় "ননী ভৌমিক" বা "অরুন সোম", এই ব্লগ যখন শুরু করি ২ বছর আগে তখন ঠিক করি কমিকস্ এর সাথে সোভিয়েত বই গুলিও এই ব্লগে দেবো, কিন্তু তার পর পরই পরিচয় হোল প্রসেনজিৎ দা (পিব্যান্ডস), সোমনাথের সঙ্গে, আপনারা নিশ্চয়ই আমার ব্লগের "থাম নেল" এ ওঁদের ব্লগের লিঙ্ক নিশ্চয়ই দেখে ছেন। কি অসম্ভব পরিশ্রম করে ওঁরা ঐ ব্লগটা চালাচ্ছে, সকাল ৬ টায় বাড়ি থেকে বের হয়ে ৭ টায় অফিস ঢুকে A3 'সাইজের' বই গুলি স্ক্যান করে...অফিস ছুটির পর লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বই ধার নেওয়া ফেরত দেওয়া...বা বাইকের তেল পুড়িয়ে দক্ষিন থেকে উত্তরে এসে বই সংগ্রহ করে...ঘণ্টার পর ঘণ্টা এডিট করে চোখের ক্ষতি করে ওঁরা ব্লগ টি চালাচ্ছে ।
অনুবাদন "ননী ভৌমিক" মারা গেছেন ১৯৯৫ সালে, "শ্রীঅরুন সোম" জীবিত আছেন , ৭৫ ঊর্ধ্বে বয়স , মস্কোয় ছিলেন বহুদিন ।ওখানে বসেই 'রাদুগা' ও 'প্রগতি' প্রকাশনার থেকে বহু বই অনুবাদ করেন ।
গত ১ লা মে বন্ধু সোমনাথের বাড়ি লাঞ্চ এ পরিচয় হোল অরুন বাবুর সঙ্গে ও মিসেস সোমের সঙ্গে, জানালেন সুযোগ পেলে আবার অনুবাদ করতে চান । "আনাড়ির কাণ্ডকারখানা" মোট ১৭ টির অনুবাদ করেন, এবার করতে চান বাকি গুলো যদি সুযোগ পান ।
সোভিয়েত ব্লগে অরুন সোমের লেখাটির লিঙ্ক দিলাম পড়তে হলে এই খানে ক্লিক করুন
স্ক্যান ও এডিট- "প্রসেনজিৎ দা (পিব্যান্ডস)।
চোরা শিকারির দল স্বর্গ দ্বীপে আসলো জন্তু জানোয়ার শিকারে ! কিন্তু তাঁরা সামনা সামনি হোল হিজ্ ও বেতালের পোষা 'ডাইনোসর' হিসে্র,তারপর.........।
গত কালকের আনন্দবাজার পত্রিকায় 'কলকাতার কড়চা' বিভাগে ১৭৭৮ এ আমার ও শান্তনু ও অন্যান্য দের লেখা সম্পর্কে বের হোল প্রতিবেদন ।
ছোটবেলার কিছু সৃতি আজ ও অমলিন, একবার ছোটবেলায় বাবার পুরো পূজার 'বোনাসের' টাকা টা পকেটমার হয়ে যায়, সেবার আর পুজায় আমাদের দুই ভাইয়ের জামা কাপড় হোলনা। বাবা ছিলেন সামান্য সরকারী কেরানী,তাঁর পক্ষে ঐ টাকাটা ছিল পূজার সম্বল , আমার এখনো মনে আছে সেবার আমাদের জন্য বাবা অনেক গুলি 'সোভিয়েত' বই এনে দেন !
তাছাড়া আমার অক্ষর জ্ঞান হবার আগে আমার যখন মাত্র ৩ বছর বয়স তখন "উঃবাবারে" বলে একটি সোভিয়েত' ছবির বই আমার সম্পূর্ণ মুখস্ত ছিল, এর পর বড় হলাম 'মা' প্রত্যেক বছর পূজার সময় বেস কয়েকটি করে সোভিয়েত বই কিনে দিতেন রাজনৈতিক দলের স্টল গুলি থেকে !
এখন ১২৫ টির উপর সোভিয়েত' বই আমার সংগ্রহে , খেয়াল করে দেখতাম প্রায় ৮০% বইয়ের অনুবাদক হয় "ননী ভৌমিক" বা "অরুন সোম", এই ব্লগ যখন শুরু করি ২ বছর আগে তখন ঠিক করি কমিকস্ এর সাথে সোভিয়েত বই গুলিও এই ব্লগে দেবো, কিন্তু তার পর পরই পরিচয় হোল প্রসেনজিৎ দা (পিব্যান্ডস), সোমনাথের সঙ্গে, আপনারা নিশ্চয়ই আমার ব্লগের "থাম নেল" এ ওঁদের ব্লগের লিঙ্ক নিশ্চয়ই দেখে ছেন। কি অসম্ভব পরিশ্রম করে ওঁরা ঐ ব্লগটা চালাচ্ছে, সকাল ৬ টায় বাড়ি থেকে বের হয়ে ৭ টায় অফিস ঢুকে A3 'সাইজের' বই গুলি স্ক্যান করে...অফিস ছুটির পর লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বই ধার নেওয়া ফেরত দেওয়া...বা বাইকের তেল পুড়িয়ে দক্ষিন থেকে উত্তরে এসে বই সংগ্রহ করে...ঘণ্টার পর ঘণ্টা এডিট করে চোখের ক্ষতি করে ওঁরা ব্লগ টি চালাচ্ছে ।
অনুবাদন "ননী ভৌমিক" মারা গেছেন ১৯৯৫ সালে, "শ্রীঅরুন সোম" জীবিত আছেন , ৭৫ ঊর্ধ্বে বয়স , মস্কোয় ছিলেন বহুদিন ।ওখানে বসেই 'রাদুগা' ও 'প্রগতি' প্রকাশনার থেকে বহু বই অনুবাদ করেন ।
গত ১ লা মে বন্ধু সোমনাথের বাড়ি লাঞ্চ এ পরিচয় হোল অরুন বাবুর সঙ্গে ও মিসেস সোমের সঙ্গে, জানালেন সুযোগ পেলে আবার অনুবাদ করতে চান । "আনাড়ির কাণ্ডকারখানা" মোট ১৭ টির অনুবাদ করেন, এবার করতে চান বাকি গুলো যদি সুযোগ পান ।
সোভিয়েত ব্লগে অরুন সোমের লেখাটির লিঙ্ক দিলাম পড়তে হলে এই খানে ক্লিক করুন
সোমনাথের বাড়ি লাঞ্চ, অরুন সোমের সঙ্গে আমরা। |
অরুন সোম ও মিসেস সোম |
চলছে সোভিয়েত ব্লগে পোস্টের প্রস্তুতি |
bhodroloker bishal collection er aager post tay dekhechilam..just bhaba jay na!!!
ReplyDeleteঠিক বলেছ !
ReplyDeleteইন্দ্র তুমি তোমার জায়গা থেকে সরে যাচ্ছ, তোমার বই ছাড়া অন্য কারুর বই তুমি দেবেনা বলেছিলে ...? এগুলি যখন অন্য ব্লগে আছে তাহলে এবার সেগুলি দেবার দরকার কি ? নিজের করা বই দাও...সেটাই ভালো হবে... এবার তুমি যা বোঝো !
ReplyDeleteআমি যদি শুধু ইন্দ্রজাল প্রসেস্ করতে থাকি তাহলে আপনারা আরও বৃহৎ স্বার্থ থেকে বঞ্চিত হবেন !! তাইসকলে মিলে কাজ করলে ভালো হয় , নয় কি ?
Delete@jayanta babu: sob indrajal eka indrada ba eka karor pokkhe dewa sombhob noy..indrada eka 1-300 diyeche, seta hoyto thik..kintu 780 ta indrajal tar ekar pokkhe dewa sombhob noy..boroncho keu Jodi nije theke scan kore den post korar jonyo, tate ontoto indrada nije post korte pare.. indrada hoyto prothomer dike bolechilo nijer boi chara onyo karor boi debe na, kintu apni bhebe dekhun, seta ki ado sombhob? tahole apnake ekti scan er jonyo onekdin wait korte hote pare..tar cheye amra Jodi team hisebe kaj kori, setai ki bhalo noy?
ReplyDeleteamader prothom target 780ta ijc online dewa..seta jebhabe hok..pore protyek ti scan /post guli ke ekotro ekti bloge korar icche ache..dekha jak..
ReplyDeleteআমি যখন ব্লগ শুরু করি তখন 'ওয়াকার' বা 'প্রসেনজিৎদা','সোমনাথ' কারুর সাথে আলাপ ছিলনা !তাই ব্লগের নিয়ম ছিল আলাদা ! এখন মিলে মিশে কাজ না করলে হবে না ! পাঠকদের বই পাওয়া নিয়ে কথা !! সেটি আমার একার পক্ষে আর সম্ভব হচ্ছে না !
Deleteআমার কিন্তু কোনওদিনও মনে হয়নি ইন্দ্র তার জায়গা থেকে একচুলও সরে এসেছে বলে। বরং কেউ তাকে সরাতে পারবে না তো বটেই, উপরন্তু ইন্দ্রনাথ নিজেও চাইলে নিজেকে তার জায়গা থেকে সরাতে পারবে না।
ReplyDeleteবাংলা বইয়ের জগতে নিজক্ষেত্রে নিজ সামর্থকে ছাপিয়ে ইন্দ্রনাথ এক বিস্ময়কর সংগ্রাহক। নিজের পছন্দের বই সংগ্রহ করা শুধুমাত্র ইন্দ্রনাথের শখ আর নেই, এটা অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের মতোই, কিংবা তারচেয়েও বেশিই, ওর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এ ছাড়া ইন্দ্রনাথ বাঁচতে পারবে না। এটা না থাকলে সে হয়ত তার সংসারে আর একটু বেশি সময় দিতে পারত, নিজের গার্হস্থ স্বাচ্ছন্দ আর একটু বাড়াতে পারত, পেটে জোগাত পারতে আরও ভাল খাবার। কিন্তু তার মনের খোরাক জুটত না।
আর সেইসঙ্গে আমরা, বইপ্রেমীরা, গবেষকরা, সম্পাদকেরা এবং প্রকাশকরাও বহুভাবে বঞ্চিত হত।
কিন্তু তারা যে বঞ্চিত হচ্ছে না, তারা যে সর্বোতভাবে প্রতিনিয়ত ইন্দ্রনাথের কাছে ঋণী হয়ে চলেছে তার কারণ ইন্দ্র তার এই জায়গা থেকে সরে আসেনি। আসবেও না। পারবেও না।
ইন্দ্রের এই ঋণ শোধ করা আমাদের কারও পক্ষেই কোনওভাবেই সম্ভব নয়। কিন্তু কৃতজ্ঞ তো হওয়াই যায়। প্রতিদানে কিছু তো ইন্দ্রকে দিতেই পারি আমরা।
তবে, শুধু ইন্দ্রনাথের প্রতিই নয়, আরও একজনের কাছে ঋণী আমরা। যার প্রায় সমার্থক আজ ইন্দ্রনাথ ব্যানার্জি। সে হল 'ইন্দ্রজাল কমিক্স' স্বয়ং।
প্রায় আড়াই দশকেরও বেশি সময় ধরে আপামর ভারতবাসী তথা বাঙালি শিশু-কিশোর-তরুণের স্বপ্নের সাথে, কল্পনার মায়াজালে, দুঃসাহসে, অভিযাত্রায়, এমনকি প্রেমেও ইন্দ্রজাল যেমনভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রইল, তার ঋণ কি কিছু কম?
ইন্দ্রনাথ আর ইন্দ্রজালের সুবিশাল কৃতজ্ঞতার প্রতিদান যদি রামচন্দ্রের সেতুবন্ধনের কাজে কাঠবিড়ালির পুচ্ছবাহিত অতিসামান্য বালুকা সমানও হয় তবে তাতে কি অগ্রসর হওয়া আমাদের কর্তব্য নয়?
আজ বাংলা ইন্দ্রজাল কমিক্সের সমস্ত সংখ্যাই (কেবলমাত্র প্রথমটি বাদে) ইন্দ্রনাথ সংগ্রহ করেছে। বছরের পর বছর ধরে দিনের পর দিন ভালভাবে না খেয়ে না ঘুমিয়ে, সমস্তরকম শারীরিক অসুস্থতা অগ্রাহ্য করে, সামান্য মাইনের চাকুরে হওয়া সত্ত্বেও নির্দ্বিধায় যথেচ্ছ খরচ করে, সংগ্রহের বইগুলোকে যথাসম্ভব অক্ষত ও নিখুঁত করার লক্ষ্যে একই সংখ্যা বারে বারে কিনে পরম যত্নে সে সমস্ত সেট বুকে আঁকড়ে রেখেছে তার টিনের চাল-দেওয়ালের একচিলতে ঘরে ঘুন ধরা আলমারি ও বেঁকে যাওয়া তাকের পাশে।
এর পরেও তাকে যদি সবকটি বই নিজের হাতে স্ক্যান-প্রসেস করে আমাদের মুখের সামনে চামচে করে তুলে গলাধঃকরণে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হয় আর তা দেখেশুনেও আমরা চুপ করে ছিপ ফেলে বসে থাকি বা নিজেদের সংগ্রহ জাহিরে ব্যস্ত থাকি, বা ক্ষু্দ্রস্বার্থ জাপটে নিজ নিজ স্ক্যান-প্রসেস গুণাবলি প্রদর্শনেই মেতে থাকি তবে তা শুধু ইন্দ্রনাথের প্রতিই নয়, ইন্দ্রজাল-সংস্কৃতির পক্ষেও অতীব নিন্দনীয় হয়ে রয়ে যাবে।
তাই, আমরা যারা বাংলা বই স্ক্যান-প্রসেসে কিছুমাত্র দক্ষ ও অভিজ্ঞ তাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজ দায়িত্বে এগিয়ে এসে ইন্দ্রনাথের পাশে শুধু দাঁড়ানই নয়, ওর অক্লান্ত পরিশ্রমও ভাগ করে নিয়ে ওকে সামান্য একটু অব্যাহতি দেওয়া।
কালের অনতিক্রম্য নিয়মে ইন্দ্রজালের বইগুলি প্রতিদিনই আরও পুরনো, আরও ধুলিধূসর, আরও মলিন, আরও ছিন্ন হয়ে চলেছে। অথচ এখনও অবধি সবকটা বাংলা ইন্দ্রজাল ডিজিটাইজ করা হয়ে উঠল না। বাঙালি কি এতটাই অক্ষম? এতটাই অকৃতজ্ঞ ও কর্তব্যবোধহীন যে শুধু ইন্দ্রনাথের ঘাড়ে এই বিপুল বোঝা চাপিয়ে শুধুই দূরে বসে করতালি দেব আর তাকে প্রতিদিন শুকনো উৎসাহ ও অভিবাদন দিয়ে বিনিময়ে তার ক্ষীণ হয়ে পরা অসুস্থ শরীরটার উপরে বিপুল পরিশ্রমের দায় চাপিয়ে তাকে ধীরগতিতে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেব?
না। আর কেউ তা করুক বা মানুক, আমি তা করতে পারছি না। আমি মনে করি এখন আমাদের হৃদয় ও মস্তিষ্ক দুইই ব্যবহার করার সময় হয়েছে। ইন্দ্রকে অনুরোধ করব যে তুমি আর একটিও ইন্দ্রজাল প্রসেস কোরো না। অনেক অনেক করেছ। এবার একটু বিশ্রাম নাও। সংসারে ও চাকরিতে মন দাও। তোমার সদ্যজাত শিশুকন্যাটিকে সময় দাও। তাকে সুশিক্ষিত করে তোলো। তোমার কাজ আমরা ভাগ করে নিতে চাই। নিচ্ছিও। আর কারও কথা বলতে পারি না, কিন্তু আমার প্রসেস করা কোনও ইন্দ্রজাল যদি তুমি তোমার ব্লগে ব্যবহার করো, সকলকে বিনামূল্যে বিতরণ করো, তবে যে আমার নামোল্লেখ করারও দরকার নেই এ কথা আমি আগেও বলেছি। তা সত্ত্বেও যে তুমি করছ তা তোমার মহানুভবতা।
হৃদয়ের কথা বললাম। এবার মস্তিষ্ক। আমরা বিশেষ কিছু নিয়মরীতি মেনে বই স্ক্যান ওর প্রসেস করব যাতে ইন্দ্রজালের অতি উচ্চমানে ডিজিটাইজেশন ও সংরক্ষণ সম্ভব হয় এবং আমার সঙ্গে আর যে সব স্বেচ্ছাসেবীরা তোমার বই স্ক্যান/প্রসেস করতে চাইবে তারা সকলেই এই নিয়মরীতি কঠোরভাবে মেনে চলতে অঙ্গীকারবদ্ধ আছি ও থাকবও।
আমি কৃতজ্ঞ থাকলাম তোমার কাছে ও সোভিয়েত ব্লগের সকলের কাছে !
Deleteসবশেষে ইন্দ্রনাথকে এক কথায় আবারও বলি যে ইন্দ্রজাল প্রসেস করা থেকে তুমি অব্যাহতি নাও এবং সে দায়িত্ব থেকে আমাদের বঞ্চিত কোরো না। আমাদের দায়িত্ব দিলে কোনওভাবেই তোমার 'জায়গা' থেকে সরে আসা হচ্ছে না, বরং সেখানে তুমি ক্যাপ্টেনের ভূমিকাই পালন করছ।
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ প্রসেনজিৎদা । তোমাদের এই সাপোর্ট কোনদিন ভুলবো না !
Deleteসোভিয়েত দেশের বইয়ের কথায় মনে পড়ে গেলো যে ছোটবেলায় আমরা "সোভিয়েত দেশ" ম্যাগাজিনের গ্রাহক হয়েছিলাম - বেশ বড়সর চেহারার বই - প্রতি মাসে একটা করেই মনে হয় প্রকাশিত হতো। ঠিক কি কারণে যে তার গ্রাহক হয়েছিলাম, তা এখন আর মনে নেই, কিন্তু মনে আছে কালীপূজার সময়ে ছুঁচো বাজির কাগজের খোল তৈরির জন্যে আমরা সেইসব "সোভিয়েত দেশ" ম্যাগাজিনের পাতা ব্যবহার করতাম - কারণ ওই বইগুলোর পাতার কোয়ালিটি ছিলো খুব ভালো - খুব মোটাও নয়, বা পাতলাও নয়।
ReplyDeleteতবে. নিছক মজার ঘটনা হিসাবেই এখানে লিখলাম - কোনো সোভিয়েত বইপ্রেমীদের মনে দু:খ দেওয়াটা আমার উদ্দেশ্য নয়।
এই ব্লগ-এ আমি অনেক হারানো গল্প-উপন্যাস পেয়েছি - বিশেষ করে শুকতারায় প্রকাশিত সেইসব পুরানো দিনের ধারাবাহিক উপন্যাস গুলি, যে গুলি পয়সা দিলেও কোথাও পাওয়া যাবে না। অপেক্ষা করে আছি 'দিলীপ দাস' মহাশয়ের 'যুগে যুগে' চিত্র কাহিনীটির জন্যে। আমার মনে হয় ইন্দ্রজালের থেকেও ঐসব দূর্মূল্য গল্পের জন্যেই এই ব্লগের কথা লোকে বেশি মনে রাখবে।
অনেক ধন্যবাদ কুন্তলদা ...'আমার দাদাকে দেখতাম "সোভিয়েত দেশ" ম্যাগাজিনের পৃষ্ঠা দিয়ে বইয়ের মলাট দিচ্ছে ! তখন যদি জানতাম !!!!!! 'যুগে যুগে' চিত্র কাহিনী দিচ্ছি ১-২ দিনের মধ্যে !
Delete