ঢোলা আর মারুর গাথার রচনাকার হলেন কবি কল্লোল , রাভাল হরিরাজের রাজত্ব কালে জয়সলমীরে ছিল তাঁর বাস । এ গাথার ভাষা হল কথ্য রাজস্থানী – ডিঙ্গল । ১৬২০ খ্রিস্টাব্দে এ কাহিনীর জন্ম ।
ঢোলা আর মারুর গাথার রচনাকার হলেন কবি কল্লোল , রাভাল হরিরাজের রাজত্ব কালে জয়সলমীরে ছিল তাঁর বাস । এ গাথার ভাষা হল কথ্য রাজস্থানী – ডিঙ্গল । ১৬২০ খ্রিস্টাব্দে এ কাহিনীর জন্ম ।
পাণ্ডবদের রাজধানী ইন্দ্রপ্রস্থ আর আজকের ভারতের রাজধানী দিল্লী কি একই জায়গায় – একটি মাটির নিচে আর একটি মাটির ওপরে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে ? আজকের প্রত্নতাত্ত্বিক পণ্ডিতরা অনেকেই এরকম সন্দেহ করছেন ।
মহাভারতের সময় ছাড়াও বলা যায় – মৌর্য ,শুঙ্গ ,শক ,কুষান,গুপ্তবংশ,রাজপুত ,পাঠান,মুঘল ,এদের সকলের সঙ্গেই প্রাচীন দিল্লীর একটি যোগসূত্র ছিল । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে দিল্লী শহর গড়ে উঠেছে , রাজারা রাজত্ব করেছেন, দস্যু রা হানা দিয়েছে , একাধিকবার দিল্লী তার গৌরব হারিয়েছে ,আবার ফিরেও পেয়েছে । বিভিন্ন সময়ের নানা ধরনের শিল্পকলা আজও দিল্লী শহরকে দেশী ও বিদেশী পর্যটকদের কাছে লোভনীয় করে রেখেছে । ভারতের ইতিহাস জানতে হলে দিল্লী নগরীকেও কিছুটা চাক্ষুষ জানা দরকার – ইতিহাস এখানে কখনো স্থির নয় ,সে কথা বলে , অতীত এবং বর্তমানের এবং হয়তো বা ভবিষ্যতের ..................
বই দিয়েছেন ও স্ক্যান করেছেন ডাঃ আভিজিৎ চন্দ ।
অমরচিত্র কথা ১ এবং ৫ নম্বর বদল করেছিলাম ১৪ নং ইন্দ্রজাল কমিকস্ এর বদলে ,আমাদের ''স্বাগত ওয়াকার''বাবুর সঙ্গে । তবে ঐ বই দুটির পিছনের পাতা ''কালার ফটো কপি'' করে নিতে হবে সেই কথাই ছিল , এই কারনে বই গুলি ব্লগে দিতে পারছিলাম না 'সফট' কপির অভাবে , হটাত ধুলো খেলা ব্লগের শ্রী সুজিত কুণ্ডু দা পাঠিয়ে দিলেন 'সফট' কপি ।
সব কাহিনীর একটা শুরু আছে । বোবা ‘রাজ পুত্রর’-র কাহিনী প্রথম জানা গেছিলো তিব্বতের বৌদ্ধ গাথা থেকে। তবে পণ্ডিতেরা অনুমান করেন এটি সংস্কৃত আর পলি ভাষা থেকে অনুবাদ , মূল কাহিনী হারিয়ে গেছে । আজ থেকে এক হাজার বছর বা তার ও আগে ভারত থেকে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা তিব্বত যাতায়াত শুরু করেছিলেন । তাঁদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করা ।এই কাহিনীতেও সেই ধর্মের ছোঁয়া লেগে আছে ।
বড়দের জন্য লেখা এই গল্প আশাকরি ছোটদের ও ভালো লাগবে ।
সপ্তম ও দশম শতাব্দীর মধ্যভাগে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্ম অনুপ্রবেশ করে ।
চতুর্দশ শতাব্দীতে পলি আর সংস্কৃত ভাষা থেকে বৌদ্ধ ধর্মের পবিত্র গ্রন্থগুলি তিব্বতী ভাষায় অনূদিত হয় । যে দেশে উক্ত গ্রন্থগুলির উৎপত্তি ,সেই ভারতবর্ষেই মূল সংস্কৃত ভাষায় প্রকাশিত গ্রন্থগুলির বিলুপ্তি ঘটে ।পুনরায় তিব্বতী ভাষা থেকে ঐ গ্রন্থগুলি অনূদিত হয়ে তার অস্তিত্ব বজায় রেখেছে ।এই চিত্রকথার কাহিনী অনুরুপ গ্রন্থ থেকে গৃহীত ।
বর্তমানকালে তিব্বতী ভাষার প্রচলন রয়েছে তিব্বত , ভূটান ,নেপাল এবং ভারতের কিছু অংশে , যেমন সিকিমে ।