Monday, August 30, 2021

Post # 1049 Bengali Amarchitra Katha 223

                                                                   ডাউনলোড কোরুন 

 

 

°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
এসে গিয়েছে চাঁদমামা #গল্প_সমগ্র, #উপন্যাস_সমগ্র#বেতাল_কথা_সমগ্র বই তিনটির #প্রি_বুকিং লিংক।
#কুড়ি_শতাংশ_বিশেষ_ছাড়ে প্রি বুকিং করা যাবে। প্রি বুকিং করা যাবে শুধুমাত্র https://boichitro.in/ এর মাধ্যমে। সারা ভারতে COD অপসন থাকবে।
লিংক নিচে দেওয়া হল
👇👇👇
বেতাল কথা সমগ্রঃ 
উপন্যাস সমগ্রঃ
 
সেপ্টেম্বর মাসের পঁচিশ তারিখ পর্যন্ত প্রি বুকিং চলবে। তারপরে অনলাইন সেলার প্রি বুকিং কপি ক্রেতাদের ঠিকানায় পাঠাবে। অক্টোবর মাসের এক তারিখ থেকে কলেজ স্ট্রিটের দেজ পাবলিশিং, দে বুক স্টোর, আদি দে বুক স্টোর, দাস বুক স্টল, অরণ্যমন ইত্যাদি বুক সেলারদের কাউন্টারে এই বইগুলি পাওয়া যাবে। এছাড়া আমাজন, ফ্লিপকার্ট ও অন্যান্য অনলাইন সেলার সাইটে বইগুলি পাওয়া যাবে। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সব বড় বইয়ের দোকানেও বইগুলি পাওয়া যাবে।
এছাড়াও থাকছে অফিশিয়াল ই-বুক। সুইফট বুকসে খুব তাড়াতাড়ি তিনটি বই এসে যাবে ই-বুক ফরম্যাটে। গুগল প্লে বুক আর কিন্ডলেও পাওয়া যাবে কিছুদিনের মধ্যেই।

 আসুন ফ্যালকন কোলকাতার পেজে...
প্রথম থেকে পরপর পঞ্চান্ন টি গল্পের এক অপূর্ব সম্ভার ।
আসছে এই মাসের শেষেই। পাবেন কিন্ডলে এডিশন ও হার্ড কপি আকারে।
ফ্যালকন বুকসের সঙ্গে যুক্ত থাকুন। চাঁদমামা সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য এই পেজে নিয়মিত দিয়ে দেওয়া হবে। এই গ্রুপের পাশাপাশি বইগুলির দাম, সূচিপত্র, প্রকাশকাল, প্রি বুকিং লিংক সব কিছুই পাবেন এই পেজে।

 

 

 

 

 

 

 

  আজ থেকে দেড় হাজার বছর আগের কথা, সমস্ত মধ্য এশিয়া জুড়ে হুনেদের রনদামামা বাজছে... ভারতের মাটিতেও সেই আওয়াজ শোনা গেল । আজকের আফগানিস্তান তখন ছিল ভারতবর্ষের অন্তর্গত । সেই সময় তার নাম ছিল গান্ধার, (মনে করা হয়  মহাভারতের গান্ধারী ছিলেন সেই দেশের মেয়ে )। সেই সময় হুনেরা গায়ের জোরে ঐ রাজ্য দখল করলো । তাদের ইচ্ছা ছিল গোটা ভারতবর্ষকেই দখল করার , কিন্তু মগধের সম্রাট 'স্কন্দগুপ্ত ' মস্ত বাধা হয়ে দাঁড়ালেন , তাঁর কাছে যুদ্ধে হেরে গিয়ে হুনেরা কিছুদিন চুপচাপ থাকতে বাধ্য হলো । 

  'স্কন্দগুপ্তএর' মৃত্যুর পর হুনেরা আবার  'তোরমান' ও তাঁর পুত্র 'মিহির গুলের' নেতৃত্ব  আবার   ভারত জয়ের স্বপ্ন  দেখতে লাগলো ।  বর্তমান উত্তর প্রদেশ রাজপুতনা ,পাঞ্জাব ও কাশ্মীর  - এই বিস্তীর্ণ ভূখণ্ড কে দখল করে ফেল্ল । 

এর পর থেকেই এই বইএর কাহিনী শুরু , কিন্তু এই কাহিনীর শেষ কোথায়  ? ইতিহাস বলে একদিন - হুনেদের ভারত জয়ের স্বপ্ন ফুরলো , নটে গাছ টি মুড়লো  ... এই রকম অনেক কথা  , কিন্তু মিহির গুলেরা কি আজই  এই পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন  হয়ে  গেছে  ?  নাকি ......





 

Post # 1048 Bengali Amarchitra Katha 221

                                                                          ডাউনলোড করুন

     

 

অনেক দিন পরে আবার ফিরলাম বেশ কিছু ভালো খবর নিয়ে...


 

 

#চাঁদমামাপ্রিবুকিং
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°

এসে গেল চাঁদমামা #গল্পসমগ্র, #উপন্যাসসমগ্র ও #বেতালকথাসমগ্র বই তিনটির #প্রিবুকিং লিংক। #কুড়িশতাংশবিশেষছাড়ে প্রি বুকিং করা যাবে। প্রি বুকিং করা যাবে শুধুমাত্র  https://boichitro.in/ এর মাধ্যমে। সারা ভারতে COD অপসন থাকবে।

লিংক নিচে দেওয়া হল
👇👇👇

গল্প সমগ্রঃ 

https://boichitro.in/product/chandmama-sera-galpa-samagra/

বেতাল কথা সমগ্রঃ 

https://boichitro.in/product/chandmama-betal-katha/

উপন্যাস সমগ্রঃ
https://boichitro.in/product/chandmama-upanyas-samagra-volume-1/



সেপ্টেম্বর মাসের পঁচিশ তারিখ পর্যন্ত প্রি বুকিং চলবে। তারপরে অনলাইন সেলার প্রি বুকিং কপি ক্রেতাদের ঠিকানায় পাঠাবে। অক্টোবর মাসের এক তারিখ থেকে কলেজ স্ট্রিটের দেজ পাবলিশিং, দে বুক স্টোর, আদি দে বুক স্টোর, দাস বুক স্টল, অরণ্যমন ইত্যাদি বুক সেলারদের কাউন্…
ফ্যালকন বুকসের পরিকল্পনা ছিল সেপ্টেম্বর মাসের এক তারিখ থেকে চাঁদমামা গল্প সমগ্র, উপন্যাস সমগ্র ও বেতাল কথা সমগ্র বই তিনটির প্রি বুকিং শুরু   করার। কিন্তু প্রচ্ছদ উন্মোচন ও বইগুলির দাম ঘোষণা করার পরে বহু সংখ্যক  পাঠকদের তরফে বইগুলি কেনার জন্য প্রত্যাশাতীত সাড়া পড়ে যায়।  পাঠকদের এই উৎসাহকে সম্মান জানিয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী কাল থেকে তিনটি বইয়ের প্রি বুকিং শুরু করা হবে।

এই গ্রুপে তিনটি বইয়ের প্রি বুকিং লিংক দিয়ে দেওয়া হবে। প্রি বুকিংয়ে থাকছে ২০% বিশেষ ছাড়। এছাড়া সারা ভারতে সব জায়গায় COD অপশন থাকবে। তাহলে আর দেরি কিসের? প্রস্তুতি নিয়ে নিন প্রি বুকিং এর। এবারের পুজোর মরসুমে আপনার ও আপনার পরিবারের ছোট শিশুটির হাতে থাক চাঁদমামা, আপনার ছোটবেলার স্মৃতিবিজড়িত সেই চাঁদমামা।


 

 

 

 আচ্ছা আপনার মনে আছে নর্মদা নদীর তীরে গন্ডক নামে এক উপজাতি বাস করত যারা গন্ডারদের পোষ মানিয়ে বাহন হিসেবে ব্যবহার করত। তাদের রাজার নাম অরণ্যমাল্লু আর মন্ত্রী শিলামুখী। কিছু মনে পড়ল? 

 


আচ্ছা দেখুন তো খড়্গবর্মা বা জীবদত্ত নামগুলো কোন দিন শুনেছেন কিনা? হ্যাঁ এবারে আপনার মগজ হয়ত ছোটবেলায় চাঁদমামার পাতায় পড়া নামগুলো ধীরে ধীরে মনে করতে পারছে। আবার একবার পড়তে চান সেই উপন্যাসগুলো যেগুলো আপনার ছোটবেলাকে মুগ্ধতার মোহজালে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল। ফিরে আসছে #চাঁদমামাউপন্যাসসমগ্র। আপনার শৈশব বা কৈশোরের সেই সাথীকে ফিরে পাওয়ার সুযোগ মিস করবেন না। আপনার পাশাপাশি আপনার বাড়ির ছোট্টটাও এই লেখাগুলোকে ভালোবাসবে। এবারের শারদোৎসবের সেরা উপহার হতে পারে এই বইটি। চলুন একবার ঘুরে আসা যাক ছোটবেলায়।

চাঁদমামা উপন্যাস সমগ্র
কালানুক্রমে প্রথম দুটি উপন্যাস
280 পাতার হার্ডকভার বই
MRP - Rs 339

    

 

 

 

নুরুদ্দীন মহম্মদ সেলিম বা জাহাঙ্গীর (আগস্ট ৩০, ১৫৬৯ – অক্টোবর ২৮, ১৬২৭) ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট। তিনি ১৬০৫ সাল থেকে তার মৃত্যু অবধি ১৬২৭ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। তাঁর রাজকীয় নামটির (ফার্সী ভাষায়) অর্থ 'বিশ্বের বিজয়ী', 'বিশ্ব-বিজয়ী'।

 

মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট জাহাঙ্গীর (১৬০৫-১৬২৭)। তিনি জয়পুরের রাজপুত রাজকন্যা ও সম্রাট আকবরের প্রথম পুত্র এবং তাঁর আসল নাম সেলিম। তিনি তাঁর পিতার উত্তরাধিকারী হিসেবে নূরউদ্দিন মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর উপাধি গ্রহণ করে ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে আগ্রার সিংহাসনে আরোহণ করেন। ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি জনকল্যাণমূলক ১২টি অনুজ্ঞা জারি করেন এবং বিখ্যাত ন্যায়বিচারের শিকল ঝুলিয়ে দেন। পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সময় যারা তাঁর বিরোধিতা করেছিল তাদের সবার প্রতি তিনি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন।

নূরজাহানের সঙ্গে জাহাঙ্গীরের বিয়ে ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। পারস্যদেশীয় অভিজাতের কন্যা নূরজাহানের পূর্বনাম মেহের-উন-নিসা। বর্ধমানের জায়গির শের আফগান বাংলার গভর্নর কুতুবউদ্দিন খান কোকার হাতে নিহত হলে (১৬০৭) তাঁর স্ত্রী মেহের-উন-নিসা দরবারে ফিরে যান এবং ১৬১১ খ্রিস্টাব্দে জাহাঙ্গীরের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাঁকে ‘নূরজাহান’ উপাধি দেওয়া হয়। একজন বিদুষী রমণী নূরজাহান তাঁর স্বামীর ওপর এমন কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে, তিনি সাম্রাজ্যের যৌথ শাসকে পরিণত হন। নূরজাহানের নাম বাদশাহর সঙ্গে যৌথভাবে মুদ্রায় খোদাই করা হয় এবং তাঁর আত্মীয়রা সাম্রাজ্যের উঁচুপদগুলো দখল করেন।

জাহাঙ্গীরের অধীনে সাম্রাজ্য উত্তর-পূর্ব দিকে ব্যাপক বিস্তার লাভ করে। কোচবিহার, ত্রিপুরা ও কামরূপ মুঘলদের নিয়ন্ত্রণে আসে। জাহাঙ্গীরের প্রধান সামরিক অর্জন ছিল পূর্ব বাংলার বারো ভূঁইয়া ও আফগানদের দমন। মুঘল কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা ও স্থানীয় বাধাবিপত্তি নিশ্চিহ্নকরণ ছিল সম্রাটের দুধভাই আলাউদ্দিনের কৃতিত্ব। আলাউদ্দিনকে ইসলাম খান উপাধি দেওয়া হয়। তিনি ১৬০৮-১৬১৩ সাল পর্যন্ত বাংলার সুবাদার ছিলেন। মির্জা নাথানের বাহারিস্তান-ই-গায়েবিতে স্থানীয় সামন্তশাসক ও আফগান বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে তাঁর সামরিক অভিযানগুলোর সম্পূর্ণ বিবরণ দেওয়া হয়েছে। বিদ্রোহী আফগান নেতা উসমান খান আফগান সম্পূর্ণরূপে পরাস্ত হন এবং ১৬১২ সালে নিহত হন।

ইসলাম খান বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় স্থানান্তরিত করেন এবং বাদশাহর নামে এর নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। সীমান্ত এলাকায় মগদের আকস্মিক আক্রমণের আশঙ্কার ভিত্তিতে এটি একটি যথার্থ সিদ্ধান্ত ছিল। ১৬১৩ সালে ইসলাম খানের মৃত্যু হয় এবং তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন তাঁর ভাই কাসিম খান। অযোগ্য কাসিম খানের আমলে সীমান্ত এলাকায়  মগ ও  পর্তুগিজদের লুটতরাজ আরম্ভ হয়। কিছু জমিদারও মুঘল শাসনের বিরুদ্ধাচরণ শুরু করেন। কাসিম খানের পরবর্তী শাসক ইবরাহিম খান ফতেহ জঙ্গ (১৬১৭-২৪) একজন দায়িত্বশীল সুবাদার ছিলেন। সর্বপ্রথম তিনি প্রশাসনিক অঞ্চলগুলো সুগঠিত করেন। তিনি বিদ্রোহী শাহজাদা খুররমের (শাহজাহান) সঙ্গে যুদ্ধে নিহত হন। শাহজাদা কিছু সময়ের জন্য বাংলায় কর্তৃত্ব স্থাপন করেন। কিন্তু পরে পরাজিত হয়ে দাক্ষিণাত্যে আশ্রয় গ্রহণ করতে বাধ্য হন। শাহজাদা খুররমের বিদ্রোহ দমনের পর জাহাঙ্গীর একে একে মহব্বত খান (১৬২৫), মুকাররম খান (১৬২৬) ও ফিদাই খানকে (১৬২৭-২৮) বাংলার সুবাদার নিযুক্ত করেন। তাঁদের শাসনকাল ছিল সংক্ষিপ্ত এবং ঘটনাবিহীন। ১৬২৭ সালে কাশ্মীর থেকে ফিরে আসার পথে জাহাঙ্গীরের মৃত্যু হয় এবং লাহোরের কাছে শাহদারায় তাঁকে সমাহিত করা হয়।