Saturday, October 31, 2020

Post # 1007 Bengali Amarchitra Katha 091

                                                                       ডাউনলোড করুন

 

 ব্লগে নিয়মিত পোস্ট পাচ্ছেন না মাণে এই না যে আমি ব্লগের কোন কাজ করছি না... ইন্দ্রজাল ১ -১০ পোস্ট করে ছিলাম পি ডি এফ করে এবার ১১ -১৬ হাই কয়ালিটি যতোটা সম্ভব করে পি ডি এফ এ করে দেওয়া হোল... আগের পোস্ট এ দিয়েছিলাম নতুন বই গুলি কোন লেবেল এ পাবেন , দয়া করে দেখে নিতে পারেন  । 

আর যারা 'ফোন'  বা 'ট্যাব' ব্যাবহার করছেন তাঁরা ব্লগ এ এসে আগে ''মবাইল ভিসিন'' থেকে ''ওয়েব ভিসন'' করে নিন , ও 'লেবেল' অনুসরন করুন । 

কি ভাবে করবেন ?
ব্লগের ডান দিকে একটি জায়গায় লেবেল লেখা আছে। তার নিচে পর পর নাম লেখা আছে, বাহাদুরের উপর ক্লিক করলে বাহাদুরের সব কমিকস্‌  খুলে যাবে । ঠিক একই রকম ভাবে বেতাল বা ফ্লাশ গর্ডন। আবার খণ্ড ২০ , ২১ বা ২৬ এর উপর ক্লিক করলে ঐ খণ্ডের সব বই খুলে যাবে। বা ১-৫০ উপর ক্লিক করলে সংখ্যা ১ থেকে ৫০ এর সব বই পাবেন। তা ছাড়া নারায়ণ দেবনাথ , ময়ূখ চৌধিরী বা তুষার চট্টপাধ্যায় দিলীপ দাস গৌতম কর্মকার সুব্রত গাঙ্গুলি তো আছেনই ।
খুব ই সহজ, শুধু লেবেল টি অনুসরন করতে হবে। আর একদম নিচে আছে হোম, হোমে এ গিয়ে Older Post এ ক্লিক করলে পর পর পেছতে থাকবেন। 
প্রথম ছোট পাতা টির নিচে "ডাউনলোড করুন" লেখা লিংকে টি ক্লিক করুন । মেইন "মিডিয়া ফায়ার" লিংক খুলে যাবে.. ওখানে Down Load লেখার উপর ক্লিক করুন... ডাউনলোড সম্পন্ন হবে । 

 

 





 

Wednesday, October 7, 2020

Post # 1006 Bengali Amarchitra Katha 089

                                                               ডাউনলোড করুন

                                               

 ইন্দ্রজাল কমিকস্‌ আগে ১ -১০ পি ডি এফ ফাইল করে পোস্ট করে ছিলাম... গতকাল ১৭,২১,২৩,৪৯,৫২ পোস্ট করা হয়েছে... ৫২ নং নিয়ে অনেকেই 'রিপোর্ট' করছিলেন যে 'ফাইল'  টিও 'কোরাপ্ট' আছে... ওটি  নতুন করে পি ডি এফ করে দেওয়া হয়েছে ।

 খুঁজে পেতে অসুবিধা হবে না,  নতুন ফাইল গুলির লেবেল সামান্য পাল্টে দিলাম ১-৫০ এর বদলে নতুন গুলি ০০১-০৫০ মধ্যে পাবেন ও ৫১ - ১০০ যেটি ছিল সে গুলির নতুন ফাইল ০৫১ - ১০০ মধ্যে পাবেন ।

 

হিন্দুদের মতে গনেশ দেব সিদ্ধি বা সফলতার দেবতা ।গণেশ দেব গণপতি ,গজানন, হেরম্ব ,বিনায়ক প্রভৃতি নামে পরিচিত ।গণেশের শরীর মানুষের মত , তার ওপর গজ বা হাতির মাথা বসানো। এইজন্য গণেশকে গজানন বলা হয় ।তার চার হাত তিন চোখ ।লম্বা তার উদর ।স্থুল বা মোটা তার শরীর। তিনি একটু বেঁটে ।গণেশের বাহন ইঁদুর ।দেবতা হিসেবে গণেশ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ।তিনি সকল বাধা বিপত্তি দূর করে ।মানুষের সকল প্রচেষ্টাই সফলতা দান করেন ।এই কারণে যে কোন কাজ আরম্ভ করার পূর্বে দেবতা গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা নববর্ষে এবং ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিদ্ধিদাতা হিসেবে গণেশের পূজা করেন গণেশের পূজা পদ্ধতি- দুর্গাপূজা ও বাসন্তী পূজার সময় এবং ভদ্র ও মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থ তিথিতে বিশেষভাবে গনেশ দেবের পূজা করা হয় ।এই ছাড়া যে কোন পূজা করার আগে গনেশ দেবের পূজা করার রীতি রয়েছে ।পূজা যথাযথভাবে সমাপ্ত করার জন্য পূজার উপকরণ সংগ্রহ করতে হয় ।পূজা করার বিধি সমূহ অনুসরন করতে হয়। গণেশ পূজায় তুলসী পাতা নিষিদ্ধ।
গণেশ দেবেরপ্রণাম মন্ত্র-
ওঁ একদন্তং মহাকায়ং লম্বোদরং গজাননম
বিঘ্ননাশকরং দেবং হেরম্বং প্রণামাম্যহম
সরলার্থ—যিনি এক দাঁতবিশিষ্ট যার শরীর বিশাল লম্বা উদর যিনি গজানন এবং বিঘ্ননাশকারী,সেই হেরম্বদেব গণেশকে প্রণাম জানাই।
গনেশ দেব কে সিদ্ধিদাতা বলা হয় ।এই সিদ্ধি শব্দটির অর্থ সাফল্য পারদর্শিতা বা কৃতকার্যতা। আর সিদ্ধিদাতা শব্দটির অর্থ সফলতা দায়ক। গনেশ দেব আমাদের সফলতা দান এর দেবতা। আমরা বিদ্যালাভ ব্যবসা সহ সকল কর্মে সফলতা অর্জনের প্রত্যাশায় গনেশ দেবের পূজা করি ।এই পূজার শিক্ষা হলো ভক্তিতে সাফল্য লাভ। এই ভক্তির মূলে রয়েছে শুদ্ধতা একাগ্রতা সংযম ও শৃঙ্খলা ।তাই আমাদের জীবনের সাফল্য পারদর্শিতা বা কৃতকর্মে প্রয়োজন শুদ্ধমনে মঙ্গল কামনা, কর্মে একাগ্রতা ধৈর্য এবং শৃঙ্খলা ।যারা গনেশ দেবের এই শিক্ষা নিজ কর্মের প্রয়োগ করেন তারাই সাফল্য লাভ করেন। হিন্দু ধর্মালম্বী ব্যবসায়ীরা বাংলা নববর্ষের প্রথম মাসের শুরুতেই গনেশ দেবের পূজা করেন ।এই দেবের কৃপাতে ব্যবসা সফলতা অর্জিত হয় ।ভক্তিভরে আমরা এই দেবের পূজা করি।

।।সংগৃহীত।।

 

 

 

 

 





 

Monday, October 5, 2020

Post # 1005 Bengali Amarchitra Katha 088

                                                                     ডা উলোড করুন

 

বীরবলের অনেক গুলি বই অমর চিত্র কথায় প্রকাশ পেলেও ৮৭ নং  বইটি বাংলায় সম্ভবত প্রকাশিত হয়নি।  


 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে দিলাম 

গঙ্গার জন্মকাহিনি বিষয়ে হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে মতদ্বৈধ দৃষ্ট হয়। একটি কাহিনি অনুযায়ী ব্রহ্মার কমণ্ডলু এক নারীমূর্তির স্বরূপ প্রাপ্ত হয়। ইনিই গঙ্গা। বৈষ্ণব মতানুসারে, ব্রহ্মা তার কমণ্ডলুর জল নিয়ে সশ্রদ্ধ চিত্তে বিষ্ণুর পদ ধৌত করেছিলেন। সেই থেকেই গঙ্গার জন্ম। তৃতীয় একটি মত অনুযায়ী, গঙ্গা পর্বতরাজ হিমালয় ও তার পত্নী মেনকার কন্যা এবং পার্বতীর ভগিনী। তবে প্রতিটি মতেই একথা স্বীকৃত যে ব্রহ্মা গঙ্গাকে পবিত্র করে তাকে স্বর্গে উত্তীর্ণ করেন।

মর্ত্যাবরোহণ

"ভগীরথের তপস্যা", মহাবলীপুরমের ভাস্কর্য

মহাভারতের কাহিনি অনুসারে, রাজা সগর ষাট হাজার পুত্রের জনক হয়েছিলেন। তিনি একবার অশ্বমেধ যজ্ঞ করবে।দেবরাজ ইন্দ্র তাতে ঈর্ষান্বিত হয়ে যজ্ঞের পবিত্র ঘোড়া অপহরণ করেন। সগর তার ষাট হাজার পুত্রকে অশ্বের অন্বষণে প্রেরণ করেন। তারা পাতালে ধ্যানমগ্ন মহর্ষি কপিলের কাছে ঘোড়াটিকে দেখতে পান। মহর্ষিকে চোর সন্দেহ করে তারা তার বহু বছরের ধ্যান ভঙ্গ করলে ক্রুদ্ধ মহর্ষি দৃষ্টিপাত মাত্র তাদের ভস্ম করে দেন। সগর রাজার ষাট হাজার সন্তানের আত্মা পারলৌকিক ক্রিয়ার অভাবে প্রেতরূপে আবদ্ধ হয়ে থাকেন।

পরে সগরের বংশধর, রাজা দিলীপের পুত্র ভগীরথ তাদের আত্মার মুক্তিকামনায় গঙ্গাকে মর্ত্যে নিয়ে আসার মানসে ব্রহ্মার তপস্যা শুরু করেন। তপস্যায় সন্তুষ্ট ব্রহ্মা গঙ্গাকে মর্ত্যে প্রবাহিত হয়ে সগরপুত্রদের আত্মার সদগতিতে সহায়তা করতে নির্দেশ দেন। গঙ্গা এই নির্দেশকে অসম্মানজনক মনে করে মর্ত্যলোক প্লাবিত করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তখন ভগীরথ গঙ্গার গতিরোধ করার জন্য শিবের আরাধনা করেন।

গঙ্গাবতরণ, রাজা রবি বর্মা অঙ্কিত  চিত্র

ক্রদ্ধ গঙ্গা শিবের মস্তকে পতিত হন। কিন্তু শিব শান্তভাবে নিজ জটাজালে গঙ্গাকে আবদ্ করেন এবং ছোটো ছোটো ধারায় তাকে মুক্তি দেন। শিবের স্পর্শে গঙ্গা আরও পবিত্র হন। স্বর্গনদী গঙ্গা পাতালে প্রবাহিত হওয়ার আগে মর্ত্যলোকে সাধারণ জীবের মুক্তির হেতু একটি পৃথক ধারা রেখে যান। এইভাবে স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল – তিন লোকে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গা "ত্রিপথগা" নামে পরিচিতা হন।

যেহেতু ভগীরথ গঙ্গার মর্ত্যাবতরণের প্রধান কারণ, সেই হেতু গঙ্গার অপর নাম ভাগীরথী। সংস্কৃতে ভগীরথের এই দুঃসাধ্য সাফল্যের কথা মাথায় রেখে "ভগীরথ প্রযত্ন" নামে একটি শব্দবন্ধ প্রচলিত আছে।

গঙ্গার অপর নাম জাহ্নবী। কথিত আছে, মর্ত্যে ভগীরথকে অনুসরণ করার সময় গঙ্গা ঋষি জহ্নুর আশ্রম প্লাবিত করেন। উগ্রতপা জহ্নু ক্রুদ্ধ হয়ে গঙ্গার সমস্ত জল পান করে ফেলেন। তখন দেবগণ গঙ্গার মুক্তির জন্য ঋষির কাছে প্রার্থনা করতে থাকলে নিজের জঙ্ঘা বা জানু চিরে গঙ্গাকে মুক্তি দেন। এইরূপে গঙ্গা জহ্নু ঋষির কন্যা রূপে পরিচিতা হন এবং তার অপর নাম হয় জাহ্নবী।

হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী কলিযুগের অন্তে সরস্বতী নদীর মতো গঙ্গাও শুকিয়ে যাবে। তখন আবার সত্যযুগের সূচনা হবে।